Saturday, February 26, 2022

অনলাইন ইনকাম

 অনলাইন ইনকাম


বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে মানুষ ঘুম থেকে উঠার পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। মানুষের এই ইন্টারনেট নির্ভর মানসিকতা অনলাইন ইনকামের অনেক দ্বার খুলে দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ online income এর মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছে।।


মানুষ খুব সহজেই ভালো একটা পরিমাণ এর অর্থ অনলাইন থেকে আয় করছে। দেশের লাখ লাখ মানুষ এখন online income এর উপরে নির্ভরশীল। চাইলেই খুব সহজে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন পদ্ধতিতে ইনকাম করা যায়।


অনলাইনে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি আজ থেকে ১০ বছর আগে যতটা কঠিন ছিল, এখন তার থেকে অনেক সহজ। Digital Bangladesh এর দিকে এগিয়ে যাওয়া আমাদের এই প্রিয় বাংলাদেশে বিভিন্ন সমস্যার কারণে আজ থেকে ১০ বছর আগেও online income করার বিষয়টি কেও ভাবতেও পারত না।


কিন্তু সেই স্বপ্ন আজকে সত্যি প্রমাণিত হচ্ছে। online থেকে বর্তমানে মানুষ শুধু online এ income না, শুধুমাত্র এই ইনকাম দিয়ে স্বচ্ছলতা আসছে অনেক পরিবারে।


আধুনিক বিশ্বে এখন অফিস-আদালত, শিক্ষা- প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে প্রায় সকল ক্ষেত্রেই বেশিরভাগ কাজ online এ হচ্ছে। আগে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে নিজে এসে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফর্ম নিতে হতো। 


কিন্তু এখন দেশের যে কোন প্রান্ত থেকেই online এ ভর্তি ফর্ম পূরণ করতে পারে। চাকরির আবেদনের ক্ষেত্রেও একই। এসব বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কাজ online এ সম্পাদনের জন্য online এ বিভিন্ন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আর এই কাজ করার জন্য শুধু একটি digital device এর প্রয়োজন।


কিন্তু শুরুতেই online থেকে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা যায় না। অবশ্যই অনেক বেশি ধৈর্যশীল হতে হবে এবং নির্দিষ্ট একটি কাজে পারদর্শী হতে হবে। সেক্ষেত্রে অনলাইন থেকে প্রতিমাসে অনেক বড় পরিমাণ এর অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।


Online থেকে কিভাবে income করবেন?


বাংলাদেশ online income এর বিষয়টি আমাদের নতুন সমাজের কাছে নতুন একটি বিষয় হলেও কিন্তু সারা পৃথিবীতে শুরু হয়েছে অনেক আগে থেকে। আর ঘরে বসে স্বাধীনভাবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার এ সুযোগ খুব কম পেশায় পাওয়া যায়।


তাছাড়াও online income এর জন্য বিশেষ কিছুই প্রয়োজন হয় না। আপনি আপনার মেধা কাজে লাগিয়ে কোন কাজে দক্ষ হয়ে সেটা থেকে খুব সহজেই নিয়মিত ইনকাম করতে পারেন।


আপনি ছেলে-মেয়ে, ছাত্র-ছাত্রী, গৃহিণী, চাকরিজীবী যাই হোন না কেন, আপনি এই online sector থেকে আয় করতে পারবেন। আপনি একজন ছাত্র বা ছাত্রী হয়ে আপনার পড়ালেখার খরচ যদি আপনি নিজেই জোগাড় করতে পারেন তাহলে কি সেটা মন্দ হবে?


প্রতিদিন আমরা Facebook, YouTube, Twitter ইত্যাদিতে অনেক সময় ব্যয় করি। কিন্তু আমরা চাইলে এই সময়গুলো শুধু news feed ঘুরে আর chatting করে নষ্ট না করে এখান (social media) থেকেও আয় করতে পারি।


আর আপনি যখন নিজের খরচ নিজেই জোগাড় করবেন, তখন দেখবেন আপনার নিজের ভেতর অন্যরকম একটা সন্তুষ্টি কাজ করছে, অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করছে।


Online income শুরু করতে কিছু লাগেনা। শুধু একটি digital device, internet connection আর কাজ করার ইচ্ছা থাকলেই হয়।


বর্তমানে online এ income করার অসংখ্য মাধ্যম আছে। এর মধ্যে সেরা কয়েকটি মাধ্যম হলো:-

  • ফ্রিল্যান্সিং করে

  • ব্লগিং করে

  • ইউটিউবিং করে

  • ওয়েবসাইট বানিয়ে

  • এফিলিয়েট মার্কেটিং করে

  • গ্রাফিক্স ডিজাইন করে

  • প্রোগ্রামিং করে 

  • ফেসবুক থেকে আয় ( Facebook page / Facebook group)

  • ই-কমার্স ওয়েবসাইট দ্বারা ইন্টারনেট থেকে আয়।

  • ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে

  • ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি আরো অনেক মাধ্যম আছে।

 

শেষ কথা

Online income বর্তমানে বহুল প্রচলিত একটি বিষয় যা ঘরে বসে ইনকাম এবং নিজেই নিজের কর্মসংস্থান সৃষ্টির অন্যতম একটি মাধ্যম। হাজার হাজার বেকার যুবক এখান বসে না থেকে এই online কে বেছে নিয়েছে।

আমাদের দেশের freelancer থেকে শুরু করে অনেক মানুষই বর্তমানে online income এর সাথে জড়িত। বাংলাদেশের online income সাইট গুলোর মধ্যে অনেক ভালো সাইট রয়েছে যেগুলো আজকাল বেশ ভালো করছে।




Wednesday, February 23, 2022

এম এস ওয়ার্ড কি?

 🌀🌀MS Word কি?


Microsoft Word কে সংক্ষেপে MS Word বলে। Microsoft Word হচ্ছে ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। যার সাহায্যে কম্পোজ টাইপ, ড্রইং, প্রজেক্ট প্রোফাইল তৈরি করা, ছোটখাট ডিজাইন করা, চিঠিপত্র, দলিল, প্রশ্ন টাইপ করা ছাড়াও প্রিন্ট দেওয়া ও অফিশিয়াল কাজ সহ যাবতীয় কাজ করা যায়।


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Microsoft corporation🏢 এই software তৈরি করেছে। তাই একে Microsoft Word বা MS Word বলে।


🖥️MS Word দিয়ে কি কি করা যায়।


MS Word দিয়ে যেসব কাজ করা যায়:-


  • যেকোনো ধরনের document📑 বা text লেখা যায়।

  • দলিল🗞️, প্রশ্নপত্র টাইপ ও প্রিন্ট করা যায়।

  • বিভিন্ন project file তৈরি করা যায়।

  • চিঠিপত্র✉️ টাইপ করা ও প্রিন্ট করা যায়।

  • Personal note🗒️ তৈরি করা যায়।

  • ড্রইং🖌️, টেবিল ও ডায়াগ্রাম তৈরি করা যায়।

  • অল্প ডিজাইন করা যায় ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায়।


🖥️Microsoft Word এর basic ধারণা:-


Start menu থেকে microsoft word ফাইল🗂️ ওপেন করলে default একটা সাদা পেজ সামনে আসবে। এই পেইজে একটি দাগ জ্বলছে, নিভছে। একে কার্সর বলে। এই কার্সর যেখানে থাকে keyboard⌨️ দিয়ে কোন কিছু লিখতে চাইলে সেখান থেকে শুরু হবে।


⬇️নিচের লাইনে যাওয়া:-


MS Word এ লিখার সময় কার্সর ডানে যাবে। লিখতে লিখতে লাইন fill-up হয়ে গেলে automatically নিচের লাইনে চলে যাবে। আর এভাবে লেখাকে প্যারা📋 করে লেখা বলে। কিন্তু একটু লিখেই পরের লাইনে যাওয়ার প্রয়োজন হলে keyboard⌨️ এর enter key তে press করতে হবে।


📝লেখার মাঝে টাইপ করা:-


লেখার মাঝে টাইপ করতে হলে যেখানে লিখতে চান সেখানে প্রথমে কার্সর নিতে হবে। কার্সর নেওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। Keyboard⌨️ বা mouse🖱️ দিয়ে নেওয়া যায়। যেখানে কার্সর নিতে চান mouse সেখানে নিয়ে left◀️ click করলে কার্সর সেখানে চলে যাবে। আর keyboard দিয়ে কার্সর নিতে চাইলে keyboard এর arrow key ব্যবহার করতে হবে।


🪠লেখা delete করা:-


MS Word এর কোন document ভুল বা delete করার প্রয়োজন হলে তিনটি পদ্ধতিতে delete করা যায়।

  • Backspace key: লেখার শেষে delete করতে অর্থাৎ কার্সরের বামদিক থেকে লেখা মোছার জন্য এই key use করা হয়। আবার যতটুকু লিখা delete করতে চান তা select করে backspace key press করলেই লিখা delete হয়ে যাবে।


  • Delete key: delete key press করলে কার্সরের ডানদিক থেকে লেখা delete হবে।


  • Insert key: এই key press করলে ওভার মোড চালু হয়। এ সময় document এ কোন লিখা লিখলে কার্সরের স্থানে লিখা হয়। আর এর ডানে কোন লেখা থাকলে delete হয়ে যাবে। যেকোনো ফর্ম পূরণ করার সময় কোন লেখা delete করে নতুন লেখা টাইপ করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। এই mode চালু থাকলে document এর status bar এর OVR অংশটি bright হয়ে থাকে। 


🧹Delete করা অংশ ফিরিয়ে আনা:-


ভুলবশত লিখার কোন অংশ delete বা কেটে যায় তাহলে তা ফেরত আনতে keyboard এর shortcut key ctrl+z বা edit>undo তে click করলে আগের অংশ চলে আসবে।


🖍️লেখা select করা বা colour করা:-


Microsoft Word এ কোন লেখাকে colour করতে চাইলে যে অংশ colour করতে চান সেই অংশ select করে তারপর colour করতে হবে। Mouse এবং keyboard দুটো দিয়েই select করা যায়।

Keyboard দিয়ে select করতে shift key চেপে ধরে arrow key press করতে থাকলে তা select হতে থাকবে। document এর পুরো লেখা select করতে চাইলে ctrl+a তে press করতে হবে। আবার select করা লেখা বাতিল করতে mouse দিয়ে document এর যেকোনো জায়গায় click করলে বা keyboard এর arrow key press করলেই হবে।


🧰Toolbar এর কাজ:-


Shortcut এ কাজ করার পদ্ধতি হলো toolbar। এর সাহায্যে কোন command apply করতে হলে তার একটি icon এর উপর click করতে হয়। Microsoft Word এ বিভিন্ন ধরনের toolbar🛠️ আছে।




Monday, February 21, 2022

এম এস এক্সেল (Microsoft Excel) কি? এর কাজ কি?

 🖥️এম এস এক্সেল (Microsoft Excel) কি? এর কাজ কি?

Excel শব্দের আভিধানিক অর্থ শ্রেষ্ঠতর হওয়া। গুন, কৃতিত্ব প্রভৃতি বিবেচনায় শ্রেষ্ঠ বা উৎকৃষ্ট হওয়া। বিশ্ব বিখ্যাত Microsoft corporation🏢 কর্তৃক তৈরি এই প্রোগ্রামটি একসাথে অনেক সমস্যা সমাধানে অন্যান্য প্রোগ্রামের থেকে শ্রেষ্ঠ। তাই এর নাম Microsoft Excel।

Windows🌌 ভিত্তিক এই application প্রোগ্রামটির সাহায্যে জটিল গাণিতিক পরিগণনা, তথ্য ব্যবস্থাপনা এবং তথ্যকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন, নিখুঁতভাবে গ্রাফ বা চার্ট তৈরি করা ইত্যাদি এছাড়া আরো অনেক জটিল কাজকে সহজে সমাধান করা যায়।

Excel এর সুবিশাল পৃষ্ঠাটি📊📈 column ও row based cell এ divided হওয়ায় এতে বিভিন্ন information insert করে analysis করা যায় বলে একে spreadsheet analysis program বলা হয়।

📣Microsoft Excel কি? 

মাইক্রোসফট এক্সেল হিসাব রক্ষার কাজে ব্যবহৃত প্রোগ্রাম। Computer🖥️ এ ভিজ্যুয়ালি হিসাব নিকাশ করার জন্য এই প্রোগ্রামটি জুড়ি নেই। এর graphical interface সহজ হওয়ার কারণে যে কেউ এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করতে পারে। এটি Microsoft corporation এর তৈরিকৃত একটি spreadsheet বিশেষণ ধর্মী প্রোগ্রাম। 

Spread অর্থ ছড়ানো আর sheet অর্থ পাতা। Microsoft Excel ব্যবহার করে বিভিন্ন জটিল/সরল গাণিতিক ও পরিসংখ্যান করা যায়। সুতরাং spreadsheet শব্দের অর্থ ছড়ানো পাতা। 📉

এক্সেলের ফাইলকে workbook📔 বলা হয়। প্রতিটি workbook কতগুলো sheet এর সমন্বয়ে গঠিত। প্রতিটি worksheet এ ২৫৬ টি column এবং ৬৫৫৩৬ টি row থাকে। Rows গুলো 1,2,3,4 নামে আর column গুলো A,B,C,D,AB,AC নামে পরিচিত। Column এবং row এর সমন্বয়ে গঠিত প্রতিটি ঘরকে এক একটি cell বলে।

📣MS Excel দিয়ে কি করা যায়?

Microsoft Excel এর সাহায্যে কি কি করা যায় তা বলে শেষ করা যাবে না। এর সাহায্যে আপনি যা যা করতে পারবেন: 

✏️বিভিন্ন সরল ও জটিল হিসাব করা।

✏️বেতন বিল ও অন্যান্য হিসাব করা

✏️চার্ট ও গ্রাফ করে পরিসংখ্যান করা।

✏️খুব দ্রুত এবং একসাথে অনেক হিসাব করা।

✏️Result, salary ও অন্যান্য sheet করা।

✏️আয়কর ও অন্যান্য হিসাব করা।

✏️সব ধরনের পরিসংখ্যানগত হিসাব বিশ্লেষণ করা।

✏️ডাটা সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার যাবতীয় কাজ ইত্যাদি।


📣Excel এর spreadsheet কি?

Spreadsheet 📃শব্দটির আভিধানিক অর্থ হল ছড়ানো পাতা। গ্রাফ কাগজের মত x axis এবং y axis বরাবর খোপ খোপ ঘরের মতো অনেক ঘর সম্বলিত বড় sheet কে spreadsheet বলে।


📣Excel এর worksheet কি?

Excel এর সুবিশাল পাতার যে অংশে কাজ করা হয় তাকে worksheet📑বলে। মূলত: spreadsheet হলো worksheet। একটি খাতায় যেমন অনেকগুলো পাতায় লেখা যায়, এক্সেলে ও ভিন্ন ভিন্ন worksheet খুলে তাতে কাজ করা যায়।


📣Workbook কি?

Excel এর spreadsheet এ বিভিন্ন information insert করে analysis বা পরিগণনা করা হয়। কাজ করার পর ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য কোন নামে সংরক্ষণ করা যায়। সংরক্ষিত spreadsheet কে workbook বা file বলে।🗃️


📣Cell কি?

Excel এর worksheet row ও column based। উপরে A,B,C,D ইত্যাদি হলো বিভিন্ন column এবং বাম পাশের 1,2,3,4 ইত্যাদি হলো row numbers। Row ও column এর পরস্পর ছেদে তৈরি ছোট ছোট আয়তাকার ঘরকে cell বলে।


📣Title bar কি?

Excel Windows এর top এ Microsoft Excel-book 1 লেখা বারটিকে title bar বলে। Save করা কোন file বা document open করলে ঐ বারে save করা file এর নাম দেখা যায়।


📣Menu bar কি?

Title bar এর নিচে file, edit, view, insert, format, data, Window, help ইত্যাদি লেখা বার কে menu bar বলে।


📣Tool bar কি?

Menu bar এর নিচে বিভিন্ন প্রতীক সম্বলিত বারকে 🧰 tool bar বলে। প্রত্যেকটি প্রতীকের বার্টন কে আইকন বা টুল বার্টন বলে। Menu select করে কোন কমান্ড দেওয়ার চেয়ে tool use করে খুব দ্রুত কাজ সম্পন্ন করা যায়।


📣Formatting bar কি?

Tool bar এর নিচের সারিতে থাকা বার টি হলো formatting bar। এতে থাকা বার্টনগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো ব্যবহার করে font পরিবর্তন font size ছোট-বড়, bold, underline, Italic করা, লেখা alignment করা, outline দেয়া ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যায়।


📣Formula bar কি?

Formatting toolbar🧰 এর নিচে লম্বা দু'টি অংশে বিভক্ত বার টিকে formula bar বলে।


📣Vertical and horizontal scroll bar কি?

Excel এর অনেক বড় ডকুমেন্টে📇কাজ করার সময় স্ক্রিনের সব দেখা যায় না প্রয়োজন অনুসারে দ্রুত ডকুমেন্টের যেকোনো জায়গায় গিয়ে স্ক্রিনে দেখানোর সুবিধার্থে স্ক্রিনের ডানদিকে vertical scroll bar এবং স্ক্রিনের নিচে horizontal scroll bar আছে। এই scroll bar দু'টোর ডানে ও বামে দুটো অ্যারো বার্টন আছে। Mouse🖱️ এর pointer দিয়ে এই অ্যারো বার্টন এ click করে অথবা scroll করে উপরে নিচে ইচ্ছা মত দেখা যায় বা যাওয়া যায়।


📣Status bar কি?

Workbook উইন্ডোর একদম নিচে task bar এর উপরের বার কে status bar বলে। এতে ডকুমেন্টের🗂️ স্ট্যাটাস দেখা যায়।


📣Sheet tab কি? এর

Workbook উইন্ডোর নিচে বাম দিকে Sheet tab📑 থাকে। একটি workbook এ সাধারণত তিনটি worksheet থাকে। যেমন: sheet 1, sheet 2, sheet3 । এছাড়া প্রয়োজনে insert menu থেকে worksheet কমান্ড দিয়ে নতুন sheet insert করা যায়। সব sheet এর নিচে sheet tab থাকে। যে sheet এর নামের sheet tab ক্লিক করবে সে sheet চালু হবে।



Friday, February 18, 2022

আমরা কেন ব্যর্থ হয়?

 আমরা কেন ব্যর্থ হই? কারণ, আমরা নিজেদের জন্য লড়াই করতে ভয় পায়। সম্ভবত, সাফল্য লাভের জন্য ব্যর্থ হওয়া খুব কষ্টের জিনিস গুলোর একটি। যখন আমরা ব্যর্থ হই, তখন আবার চেষ্টা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলি অথবা আমাদের স্বপ্ন ও প্রতিভার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে মোটিভেশন এর অভাব বোধ করি। কখনো অন্যরা আমাদের ব্যর্থ বলে। আমরা নিজেদের ওপর বিশ্বাস না রেখে তাদের কথায় বিশ্বাস করি। আর আমরা আমাদের স্বপ্নের ক্যানভাস থেকে নিজেকে একটু একটু করে গুটিয়ে নেই। 

    "সাফল্য এবং ব্যর্থতা উভয়ই জীবনের অংশ কিন্তু কোনোটাই স্থায়ী নয়"।


ব্যর্থতা দুই ধরনের হয়ে থাকে। 

যখন পৃথিবীর সবাই মনে করে যে, আপনি একজন ব্যর্থ মানুষ। 

এক্ষেত্রে, হয়তো আপনি তা নন। আপনি শুধু একটু আলাদা।

অন্যটি হলো, আপনি নিজেকে ব্যর্থ মনে করেন। এক্ষেত্রে আপনি সত্যিই ব্যর্থ।

কারণ, আপনি নিজের সম্পর্কে অন্যের মতামত জেনে নিচ্ছেন।


আরেকটি কারণ আছে। তা হল, আমরা অলস। আমরা রেসিপি শেখার জন্য পরিশ্রম না করেই খুব মজার মিষ্টি আর মসৃণ কেক বানাতে চাই।

আমরা ছবি আঁকার জন্য যথেষ্ট শ্রম ও মেধা না খাটিয়ে ও পিকাসোর মত ছবি আঁকতে চাই। এবং আমরা যখন তা পারি না, তখন হাল ছেড়ে দেয় আর সারা জীবন এই বলে কাটিয়ে দেয় আমি সম্পূর্ণ ব্যর্থ একজন মানুষ।


জেকে রাওলিং বলেছেন: কোন ক্ষেত্রে ব্যর্থ হওয়া ছাড়া জীবন অসম্ভব, যদি না আপনি খুব সাবধানে জীবন যাপন করে থাকেন বা কখনো চেষ্টাই না করে থাকেন, সেক্ষেত্রে আপনি নিজের দোষেই ব্যর্থ।


জ্যাক মার্কস, স্টিভ জবস, বিল গেটস, ওয়াল্ট ডিজনি স্টিফেন হকিং পৃথিবীর সবচেয়ে সফল মানুষের তালিকায় আছেন। তাদের থেকে আমরা অনুপ্রাণিত হই। তারা সবাই তাদের প্রথম জীবনে খুব বাজেভাবে ব্যর্থ হয়েছিলেন। এইসব অনুপ্রেরণায় দুইটি জিনিস লক্ষ্য করা যায়।

তারা কখনো থেমে থাকেনি। এবং তারা নিজেদের যোগ্যতা কে কখনো সন্দেহ করেনি। তারা সফল না হওয়া পর্যন্ত বারবার চেষ্টা করে গেছেন। কারণ, তারা জানতেন তাদের মধ্যে পৃথিবীতে দেওয়ার মত ভিন্ন এবং চমৎকার কিছু আছে। তারা মোটেও ব্যর্থ ছিলেন না। কারণ, তারা নিজেদের প্রতিভা আবেগ ও চিন্তাভাবনার জন্য সবকিছু ত্যাগ করেছিলেন। আসলে পৃথিবী তাদের তখনও চিনতে পারেনি, তারা সর্বোচ্চ ব্যর্থ ছিলেন। যতক্ষণ না তারা নিজেদের উপর বিশ্বাস আনতে পেরেছিলেন যে, তাদের ভুল বোঝা হয়েছে, তারা চরম ব্যর্থ হতেন যদি না তারা আবার চেষ্টা করা কে বেছে নিতেন।


ওয়াল্ট ডিজনি বলেছেন, যখন আপনার বয়স অল্প, তখন ব্যর্থতা থাকা ভালো। কারণ, এটা আপনাকে অনেক কিছু শেখায়। এবং আপনি একবার খারাপ কিছু মুখোমুখি হলে, পরে কখনো থেমে থাকবেন না।


আপনার ডিকশনারি থেকে অজুহাত শব্দটি মুছে ফেলুন। দারিদ্রতা বা সাহায্যের অভাব কোন অজুহাত হতে পারে না। 


আপনি যদি পরীক্ষায় ভালো করতে না পারেন এবং আপনি জানেন যে, রেজাল্ট আপনার জ্ঞান কতটুকু তা বোঝানোর জন্য যথেষ্ট না। তবে শুধু মনে রাখবেন, একাডেমিক রেজাল্ট কখনো আপনার লক্ষ্য হতে পারে না। কিন্তু, আপনার লক্ষ্য হতে পারে জ্ঞান অর্জন করা। জ্ঞান ঠিক সময়ে কাজে আসে। 


আপনি নিজে মনে না করা পর্যন্ত আপনি ব্যর্থ না। তাই আপনার অসাধারণ আইডিয়া গুলো মনের মধ্যে রেখে দিবেন না। পৃথিবী কে জানিয়ে দিন আপনি কতটা অসাধারণ। আপনার ভেতরের চমক বাইরের আলোতে নিয়ে আসুন একে আরও উজ্জ্বল করে তুলুন। কারণ,

             "Trailer is just the beginning".




Thursday, February 17, 2022

সেলস ফানেল কি?

 🎉সেলস ফানেল কি?


📣Sales funnel হচ্ছে কোন কিছু বিক্রি করার একটি ভাল মাধ্যম। মার্কেটিং দৃষ্টিকোণ থেকে, সেলস ফানেল লিড থেকে কাস্টমার হওয়ার দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি বোঝার একটি দৃশ্যায়ন


✔️আপনি এটি জানেন বা না জানেন আপনার ব্যবসার একটি sales funnel আছে। আপনি যদি funnel সম্পর্কে সচেতন হন তবে এ কে প্রভাবিত করার সুযোগ রয়েছে আপনার।


📌নতুন মার্কেটারদের ফেইল করার মূল কারণ তারা প্রথমে দ্রুত income এর দিকে যেতে চায় আর এই কারণে তারা প্রডাক্ট প্রমোট করার জন্য সরাসরি affiliate link নিয়েই মার্কেটিং করে থাকে।


👍বিশ্বের যত বড় বড় মার্কেটার আছে তাদের সফলতার মূল হচ্ছে sales funnel।


📢Affiliate marketing বিষয়ে নিশ্চয় ধারণা আছে। আরেকজনের কোন পণ্য বা সেবা কমিশন ভিত্তিক বিক্রি করার মাধ্যমকেই বলা হয় affiliate marketing। কোন product এর এফিলিয়েট লিংক পাওয়ার পর, আমাদের মূল কাজ হয় traffic generate👥 করা আর এখানেই নতুন মার্কেটাররা ভুল করে।


⭕নতুন মার্কেটাররা এফিলিয়েট লিংক পাওয়ার পর ট্রাফিকের চিন্তা করে কিন্তু আপনাকে ট্রাফিকের পরিবর্তে selling process নিয়ে চিন্তা করতে হবে। আপনাকে ভাবতে হবে কিভাবে এই পণ্যটির তথ্য আমার ভিজিটরের সামনে দিলে সে প্রোডাক্ট কিনতে আগ্রহী হবে।


For example:


✔️ধরুন, আপনি ঘুম থেকে উঠলেন আর কেউ একজন আপনার সামনে গিয়ে বলল ভাই জুতা কিনতে চাইলে এই লিংকে গিয়ে জুতা কিনতে পারেন।


এখন আপনি কি করবেন? জুতা কি কিনবেন?


✔️মনে হয়না আপনি জুতা কিনবেন, হয়তোবা শুধু জুতার লিংক বা ছবিটি দেখার জন্য লিংকটি open করবেন কিন্তু কেনার মত মন-মানসিকতা হয়তোবা তখন আপনার নেই।


✔️এর কারণ হচ্ছে, জুতা যে আপনার এখন দরকার সেই বিষয়টি আপনি অনুধাবন করতে পারছেন না এবং সেই ব্যক্তিটি আপনার প্রয়োজন কে আপনার সামনে তুলে ধরতে পারেনি।


📌আপনি যখনই কোন product বিক্রির কথা চিন্তা করবেন আপনাকে আগে খুঁজে বের করতে হবে ওই পণ্য মূলত কোন সমস্যার সমাধান করছে। সমস্যাগুলো যখন খুঁজে বের করতে পারবেন তখন আপনার audience কারা হবে সেটাও আপনি খুব সহজে শনাক্ত করতে পারবেন।


✔️এরপর আপনাকে এমন একটি selling process তৈরি করতে হবে যাতে করে আপনার পণ্য আপনার ভিজিটর কিনতে আগ্রহী হয়।


♦️আরো ভালভাবে বোঝার জন্য একটা real life example- যেমন:


⚗️বাসার পানির টাংকি। সেখানে মোটর দিয়ে টাংকিতে পানি তুলতে হয়। পানিটা তুলছে, মাটির নিচ থেকে বা ওয়াসার পানির পাইপ থেকে। আরে পানি এসে জমা হচ্ছে টাংকিতে। সেই পানি প্রতিটা ঘরের কল🚰 দিয়ে বের হচ্ছে। এ পুরো system টি হচ্ছে sales funnel।


✔️যদি টাংকিতে পানি তোলা না হতো, একসময় সব পানি শেষ হয়ে যেত। তাই একদিক দিয়ে সম্ভাব্য পানির বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে টেনে টাংকিতে পানি জমা করা হচ্ছে। যাকে marketing এর ভাষায় লিড বলে। সেই লিভ গুলো টাংকিতে স্টোর করা হয়েছে। এবার লিড গুলোকে প্রয়োজনের সময় sale এ convert করছে। যা ঘরের কল দিয়ে বের হচ্ছে।


🌀যে কোন কিছুর marketing plan করলে, সম্ভাব্য লিড গুলোকে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে বিভিন্ন উপায়ে collect করে📰, নিজের control এ কোন জায়গাতে স্টোর করতে হয়। তারপর সেগুলো কে analysis করতে হয়। এগুলো analysis করার কারণে সেগুলো sale এ convert হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। এবার নিজের product কে তাদের কাছে বিক্রির জন্য উপস্থাপন করলে, তখন সেটা বিক্রির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ পুরো প্রক্রিয়া কে plan মাফিক সাজানো কেই  sales funnel বলে।


📌ভালো মার্কেটাররা সবসময় মার্কেটিং পরিকল্পনার সময় sales funnel ডিজাইন করে। তাতে income সব সময় ঠিক থাকে, একটা পর্যায়ে পরিশ্রম কমেযায়, কিন্তু income বেশি হয়।





Sunday, February 13, 2022

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

 💢💢 এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? (What is Affiliate Marketing)


Affiliate marketing হচ্ছে, অন্য প্রতিষ্ঠানের product, কিংবা service কমিশনের বিনিময়ে প্রমোট ও বিক্রির প্রক্রিয়া কে affiliate marketing বলা হয়। সহজ ভাষায়, অন্যের পণ্য বা সেবা বিক্রির ব্যবস্থা করে কমিশন আয় করাকে বলা হয় affiliate marketing। যেমন: Amazon affiliate marketing program, যার জনপ্রিয়তা সব সময় আকাশচুম্বী।


✔️✔️Affiliate marketing কিভাবে কাজ করে-


এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে একজন👤 সেলার অথবা প্রোডাক্টের উৎপাদনকারী প্রথমে একটি affiliate program তৈরি করে। এরপর সে তাঁর প্রোডাক্ট প্রমোট করার উদ্দেশ্যে এফিলিয়েট মার্কেটার কে ইউনিক লিংক প্রদান করে। ইউনিক লিংক ব্যবহার করে প্রতি এফিলিয়েট মার্কেটার থেকে আসা সেলকে খুব সহজেই গণনা করা যায়। এফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে যখন কোনো ক্রেতা কোন product ক্রয় করেন, তখন browser এ কুকি'র মাধ্যমে ডাটা সংরক্ষিত হয়। এই কুকি সেলারকে affiliate sell সম্পর্কে জানিয়ে দেয়। কুকি থেকে প্রাপ্ত ডাটা অনুসারে affiliate marketer এর প্রাপ্ত কমিশন💰💸 এফিলিয়েট মার্কেটার কে বুঝিয়ে দেয় সেলার / উৎপাদনকারী।


Affiliate marketing এর ক্ষেত্রে তিন বা চারজন প্রধান পক্ষ থাকে। যারা হল:👇


👉Affiliate: যে ব্যক্তি প্রোডাক্ট প্রমোট করছেন। অর্থাৎ, কমিশনের উদ্দেশ্য পণ্য সম্পর্কে মানুষজনকে জানাচ্ছেন।


👉Seller: যে ব্যক্তি প্রোডাক্ট তৈরি বা বিক্রি করছেন।


👉Network: এফিলিয়েট সম্পর্কিত তথ্যসমূহ যে নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করে।


👉Consumer: যারা প্রোডাক্ট ক্রয় করেন।


👥Affiliate marketer-


Affiliate বা publisher হলো সে ব্যক্তি👤 যে সেলারের কোন product কমিশন পাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রমোট করে থাকে। একজন অ্যাফিলিয়েট social media post, blog, video ও বিভিন্ন ধরনের content এর মাধ্যমে একজন সেলারের product এর প্রমোশন চালিয়ে থাকে।


👥Seller:

 

সেলার হলো মূলত affiliate program এর host। তারা / তিনি কোন সময় একাধিক ব্যক্তিবর্গ থেকে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি ও হয়ে থাকে। মূলত নিজের তৈরি বা নিজের প্রতিষ্ঠান তৈরি product প্রমোশনের লক্ষেই এফিলিয়েট কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে এই সেলার।


📡Affiliate marketing network:


যদিও বা নেটওয়ার্ক এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জরুরি উপাদান না, তবুও এটা affiliate marketing এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেলারগণ মূলত বিভিন্ন এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে তাদের এফিলিয়েট প্রোগ্রাম ম্যানেজ করে থাকে। মূলত seller ও affiliate এর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে দেওয়াই network এর কাজ।


👥Consumer:


 এফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে যারা প্রোডাক্ট ক্রয় করে, তারা হলো consumer। মূলত একজন কনজ্যুমার এর ক্রয়কৃত প্রোডাক্টের লাভের একটি অংশ কমিশন হিসেবে পাচ্ছে একজন এফিলিয়েট।


💸Affiliate marketing করে কিভাবে আয় করা যায়?


একজন consumer যখন affiliate লিংক ব্যবহার করে কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করেন তখন একজন এফিলিয়েট কি হিসেবে আয় করেন- এটি একটি বহুল আলোচিত বিষয়। একজন কনজ্যুমারের ফর্ম সাবমিশন, ক্লিক, পারচেজ ইত্যাদি অ্যাক্টিভিটি থেকে একজন অ্যাফিলিয়েট আয় করতে পারে।✌️ যেমন-


💰পার সেল: এটি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় মডেল। এই পেমেন্ট মডেলে একজন এফিলিয়েট দ্বারা হওয়া সেলের উপর ভিত্তি করে কমিশন দেওয়া হয়।


💰পার ক্লিক: এই পেমেন্ট মডেলের ক্ষেত্রে কমিশন পেতে হলে সেল হতে হয় না। বরং কোন consumer এফিলিয়েট লিংকে click করলেই এফিলিয়েট কে কমিশন দেওয়া হয়।


💰পার লিড: একজন affiliate marketer দ্বারা জেনারেট করা প্রতি লিড এর জন্য payment করা হয় এই মডেলে।





Friday, February 11, 2022

Off Page SEO কি?

 🧑‍🔧 Off Page SEO কি?


Search engine optimization বা SEO সাধারণত দুই প্রকার। যথা-👇


👉On Page SEO 

👉Off Page SEO


✔️✔️আজকে আলোচনা করব Off Page SEO নিয়ে।


কোন একটি ওয়েবসাইটকে রেঙ্ক করানোর জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটির Off Page SEO নিয়েই বেশি কাজ করতে হয়।


Off Page SEO মানে হল, নিজের ওয়েবসাইট কে এমন কিছু টেকনিক ব্যবহার করে search engine এর জন্য optimization করা, যেখানে ওয়েবসাইটের ভেতরে কাজ করতে হয় না। যা আপনি ওয়েবসাইটের বাইরে থেকে করে থাকেন।🛠️


অর্থাৎ, আপনি search engine page এরমধ্যে আপনার ওয়েবসাইটকে rank করানোর জন্য ওয়েবসাইটের বাইরে থেকে কিছু কাজ করে থাকেন।


সহজ কথায় এই SEO পদ্বতিটি হলো link building ⛓️এবং promotion করা।


Off page seo টেকনিক ব্যবহার করে, আমরা ইন্টারনেটে আমাদের ওয়েবসাইটের ব্র্যান্ডিং করে ওয়েবসাইটের ভালো reputation তৈরি করতে পারি।


যদি আপনার ব্লগের content সেরা এবং ভালো হওয়ার সাথে সাথে, ইন্টারনেটে ব্লগটির একটি ভালো reputation থাকে, ব্লগটি জনপ্রিয় থাকে তাহলে Google search engine থেকে আরও বেশি traffic পাওয়ার সুযোগ হবে।


কারণ, জনপ্রিয় এবং ভালো reputation থাকা ওয়েব সাইটগুলি Google অধিক পছন্দ করে।


নিজের website বা blog এর branding বা ভালো reputation তৈরি করার জন্য, ভালো ভালো quality content লিখা ছাড়াও বাকি যা যা মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন, সেগুলিকে বলা হয় off page seo techniques.


🔧Off Page SEO কিভাবে করতে হয়?


১/ Backlink📎 তৈরি করুন-


ব্যাকলিংক তৈরী করাটা, off page seo এর সব থেকে জরুরি অংশ।


ব্যাকলিংক মানে হল, যেকোনো অন্য ওয়েবসাইট বা ব্লগে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের URL address অর্থাৎ link 🖇️ থাকা।


একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করার বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে।


➡️যত বেশি ভালো এবং high quality ও high DA / PA ওয়েব সাইটগুলি থেকে নিজের ওয়েবসাইট এর জন্য ব্যাক লিঙ্ক পাবেন, google এর নজরে আপনার ওয়েবসাইট ততটাই জনপ্রিয় থাকবে।


➡️অধিক বেশি domain authority থাকা ওয়েবসাইটগুলির থেকে নিজের ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক নিতে পারলে, আপনার ওয়েবসাইটের "domain authority" এবং "search engine ranking" অধিক বৃদ্ধি পাবে।


☑️যদি ভালো করে দেখা যায়, তাহলে off page seo বললে কিন্তু "ব্যাকলিংক" তৈরী করাটাই বোঝায়।


২/ Social media engagement-


✅ব্লগে social media engagement বজায় রাখাটা একটি major off page seo technique হিসেবে ধরা হয়।


✅তাই, ব্লগ এবং ব্লগের কন্টেন্টগুলি নিয়ে social media account গুলিতে আপনার active থাকতে হবে।


✅অর্থাৎ, Facebook.com, Twitter.com, Instagram.com, LinkedIn.com, Pinterest.com এবং আরো কিছু জনপ্রিয় high DA / PA social media platform গুলিতে নিজের ওয়েবসাইটের একটি page বা profile তৈরি করতে হবে।


✅প্রত্যেক social media profile গুলির থেকে যতবেশি traffic বা visitors আপনার ওয়েবসাইটে আসবে, Google search আপনার ওয়েবসাইটকে ততটাই বেশি ভালো পাবে।


✅তারপর, তৈরি করা নিজের ওয়েবসাইটের social profile গুলিতে regular ব্লগের content ও article share করুন।


✅এতে, আপনার ব্লগ ও ওয়েবসাইটের নাম হবে, জনপ্রিয়তা বাড়বে এবং social media backlink⛓️ তৈরি হতে থাকবে।


✅প্রত্যেকটি social media traffic ব্লগের off-page seo র জন্য অনেক জরুরী।


✅কারণ, social media traffic এর মাধ্যমে google search আপনার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা এবং reputation অনুমান করতে পারে।


✅Social media profile গুলিতে share করা আপনার ব্লগের আর্টিকেল গুলিতে যখন কেউ click করে আপনার ব্লগে আসবে, তখন একটি valid social traffic আপনি পাবেন।


✅Social media traffic এর মাধ্যমে google বুঝতে পারে, ইন্টারনেটে আপনার লেখা content গুলি লোকদের মধ্যে অনেক প্রচলিত।

তাই, google দ্বারা সার্চ ইঞ্জিনে ও আপনার ব্লগের content গুলি ভালোভাবে rank হওয়ার সুযোগ হয়ে দাঁড়ায়।


📌মনে রাখবেন, নিজের ওয়েবসাইটে কিছু পরিমাণে হলেও, social media গুলির থেকে traffic আনার চেষ্টা রাখতে হবে।


৩/ Social bookmarking sites-


➡️সোশ্যাল বুকমার্কিং ওয়েবসাইট হলো, এমন একটি online service যেখানে user রা যেকোনো website বা webpages বা links গুলিকে bookmark হিসেবে save করে রাখতে পারেন এবং অন্যদের সাথে সেই links গুলি শেয়ার করতে পারেন।


➡️নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগ গুলিকে অনলাইন promote এবং marketing করার জন্য, এই ধরনের bookmarking website অনেক কাজে আসবে।


➡️যখন আপনার ওয়েবসাইটের যেকোনো একটি page এই social bookmarking সাইট গুলিতে bookmark করবেন, তখন সেই page এ কিছু free direct traffic পাওয়ার সাথে সাথে backlinks ও পেয়ে যাবেন।


➡️তাছাড়া, অন্যান্য লোকেরা আপনার bookmark করা website link এর মাধ্যমে, আপনার ব্লগের ব্যাপারে জানতে পারবে। এতে, আপনার ব্লগের brand তৈরি হবে।


৪/ Blog directory submission-


✅ভালো এবং high quality backlinks তৈরি করার জন্য, directory submission websites গুলি সবসময় একটি ভালো এবং কার্যকর উপায়।👍


✅আপনার শুধু কিছু ভালো high DA এবং do-follow ব্লগিং ডিরেক্টরি ওয়েবসাইটে গিয়ে register করতে হবে।


✅তারপর, directory তে থাকা বিভিন্ন category গুলির মধ্য থেকে নিজের ব্লগের সাথে জড়িত একটি category বাছাই করে নিতে হবে। এই মাধ্যমে নিজের ব্লগের URL link জমা করার ফলে, আপনার সেই directory website থেকে backlink🔗 পাবেন।


✅ফলাফল আসতে সময় লাগলেও, যখন ফলাফল পাবেন তখন সেটা অনেক সময়ের জন্য আপনার ওয়েবসাইটের কাজে আসবে।


৫/ Forum submission-


☑️ইন্টারনেটে এরকম অনেক high DA do-follow forum websites আছে, যেগুলিতে গিয়ে লোকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন।


📌তবে, অবশ্যই আপনার ব্লগের topic, niche বা subject এর সাথে related এরকম forum website গুলিতে যোগদান দিতে হবে।


☑️সমস্যার সমাধান বা প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময়, উত্তরের সাথে জড়িত আপনার ব্লগের আর্টিকেল গুলির লিংক📎 দিয়ে দিতে পারবেন।


☑️এতে, আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য ভালো do-follow backlink🖇️ তৈরি হওয়ার সুযোগ থাকবে।


৬/ Guest posting করে-


📝গেস্ট পোস্টিং মানে হল, একটি আর্টিকেল লিখে অন্য ব্যক্তির ব্লগ বা ওয়েবসাইটে publish করা।


✅গেস্ট পোস্টিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে আপনি অসংখ্যক high quality backlink🔗 এবং নিজের ব্লগের জন্য direct referral traffic👥 নিয়ে আসতে পারবেন।


✅আপনার যা করতে হবে, আপনার ব্লগের niche এর সাথে related থাকা ৪-৫ টি ব্লগ খুঁজুন।


✅তারপর, আপনার ব্লগ থেকে ব্লগের মালিকের email Id নিয়ে তাদেরকে email📮 করুন। লিখুন, আপনি তাদের ব্লগের জন্য একটি গেস্ট পোস্ট করতে চাচ্ছেন।


✅যদি ব্লগের মালিক আপনাকে অনুমতি দেয়, তাহলে একটি high quality এবং আকর্ষণীয় article লিখুন।


✅আর্টিকেল এর যেকোনো একটি বিশেষ জায়গায় নিজের ব্লগের শুধু একটি link🔗 দিয়ে দিন।


✅এখন, আপনার ব্লগের লিংক সহ আর্টিকেলটি যখন সেই ব্লগে ব্লগের মালিকের দ্বারা পাবলিশ করা হবে, তখন তার ব্লগের থেকে আপনার দুই রকম লাভ হবে।

✔️✔️

১/ আপনি আর্টিকেলটিতে দেওয়া, নিজের ব্লগের লিংক এর দ্বারা সেই ব্লগ থেকে direct traffic পাবেন।


২/ ব্লগের লিংক যেহেতু article টিতে থাকবে, তাই আপনার ব্লগের জন্য high quality backlink তৈরি হবে।


📌তবে, সেই ব্লগগুলিতে guest post করার সিদ্ধান্ত নিবেন, যেই ব্লগগুলির domain authority যেন ৩০ থেকে বেশি থাকে, সেটা ভালো করে দেখে নিবেন।

কারণ, high domain authority থাকা ওয়েব সাইটগুলি থেকে আসা ব্যাকলিংকের গুরুত্ব গুগলের কাছে অনেক বেশি।


৭/ Question and Answer sites-


☑️High DA থাকা question and answer ওয়েব সাইটগুলি এর থেকে ভালো পরিমাণে direct traffic👥 এবং quality backlinks⛓️ পেতে পারবেন। যেমন: Answer.yahoo.com এবং quora.com.


☑️লোকেরা এই ধরনের question and answer ওয়েবসাইটগুলোতে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করেন।


☑️আপনি আপনার ব্লগের বিষয়ের সাথে জড়িত প্রশ্ন খুঁজে সেই প্রশ্নের উত্তর দিবেন এবং সাথে নিজের ব্লগের আর্টিকেলের URL link 🔗 দিয়ে দিবেন।


☑️এতে, high quality প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইটগুলির থেকে traffic পাওয়ার সাথে সাথে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কিছু quality backlinks🔗 তৈরি হতে থাকবে।


৮/ YouTube এর মাধ্যমে-


✅YouTube যেকোনো product, service বা content এর promotion বা marketing করার জন্য একটি সেরা মাধ্যম বলা যেতে পারে।👍


✅কারণ, Google এর পরেই youtube  হল সব থেকে বেশি ব্যবহার হওয়া video search engine.


✅আপনিও youtube এ একটি channel তৈরি করে নিজের ব্লগের content গুলিকে video content হিসেবে তৈরি করে publish করতে পারবেন।


✅তাছাড়া, youtube এ প্রত্যেক ভিডিও upload করার সময়, description box এ নিজের ব্লগের লিংক দিয়ে youtube থেকে high quality backlinks পেয়ে যেতে পারবেন।


৯/ Image submission websites-


🧬ইন্টারনেটে বিভিন্ন ভালো ভালো image submission websites রয়েছে। যেগুলিতে আপনার ছবি জমা দিয়ে নিজের ওয়েবসাইটের জন্য quality backlinks🔗 তৈরি করা যায়।


☑️প্রত্যেকটি ছবি জমা দেওয়ার আগে অবশ্যই ছবি গুলিকে ভালো করে optimize করে নিতে হবে। upload করার সময় ছবিতে সঠিক title tag এবং ওয়েবসাইটের লিংক📎 ব্যবহার করতে হবে।


📌মনে রাখবেন, সঠিক on page seo এবং off page seo techniques এর ব্যবহার করে নিজের ওয়েবসাইট কে search engine এর জন্য optimize করতে পারলে, search engine result page এ আপনার ওয়েবসাইটের ভালো position থাকবে।


📌তাই, on page seo একটি ওয়েবসাইটের SEO র জন্য যতটা জরুরী, ঠিক ততটাই off page seo কিন্তু জরুরী।












মোটিভেশনাল গল্প

একটি শহরে এক ধনী ব্যক্তি ছিল, ব্যবসা বাণিজ্যে অর্থ সম্মান কোনো দিক থেকেই তার কোনো কমতি ছিলো না, সকল প্রকার সুখ সম্পত্তি ছিল তার নিত্য নৈমিত্...